রুদ্র! এখানে সমুদ্রটা
ভীষণ একরোখা, ভীষণ ভাবে সাহসী;
সে দারুন আক্রোশে ঢেও নিয়ে
উপচে পরে তীরে। আমার পায় ছুয়ে যায় ।
তবুও আমি সাহসী হতে পারিনা!
রুদ্র! এখানে সময়,
কর্মযঙ্গে ভীষণ রকম গতিশীল,
তবুও আমার অপেক্ষা থেমে থাকে।
সবকিছুর ভিড়ে আমার সময়
তবুও থেমে থাকে রাতের কবলে।
রুদ্র! এখানে সূর্যের সাথে
রোজ দেখা হয়, সকাল বৃক্ষের ভিতরে থেকে
রোজ সন্ধ্যায় সে সুমদ্র গমন করে।
বড়ই নিয়মিত সে, সবাই মুগ্ধ হয়
তবুও আমি অনিয়মিত থাকি আমার ভিতরে।
রুদ্র! আমি
গোপন করে রাখি তোমার চিঠি গুলো।
বারবার পড়েও উত্তর দেইনা
প্রকাশ্যে বলতে পারিনা অব্যক্ত অভিপ্রায়।
আমি রাত্রিচর হয়ে জেগে থাকি
লুকিয়ে রাখি আমার দগ্ধ ইচ্ছে,
চন্দ্রাহত, জারুলের গাড় বেগুনীর মতো।
রুদ্র। আমারও
লিখতে ইচ্ছে করে তোমাকে।
সবুজ, সবুজ পাতায়; আকাশজুড়ে
ঘুড়িতে ঘুড়িতে, তোমার ঠিকানায়।
কবি : ইন্সট্রাকটর (টেক/ফুড), কিশোরগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
- শর্ত - নভেম্বর ৫, ২০২৪
- উন্মুক্ত দরপত্রের নিয়ম না মেনেই জাতীয় যুব দিবসের কাজ দিয়ে দিলেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক - অক্টোবর ২৫, ২০২৪
- স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও খাদ্য: প্রত্যাশা’র সেইফ হেলথ কেয়ার প্রকল্পের লক্ষ্য ।
প্রত্যাশা’র নতুন উদ্যোগ: সেফ হেলথ কেয়ার প্রকল্প
- অক্টোবর ৯, ২০২৪